শেষ কথপকথনঃ
আমিঃ থাকতে পারবেতো?
সেঃ পারবো।
আমিঃ তুমি আমাকে ভালোবাসোনা। এটা আমি বিলিভ করিনা।
সেঃ আজকের পর থেকে আমাদের আর কন্টাক্ট হবেনা। তখন বুঝবা যে আমি তোমায় ভালবাসিনা।
আমিঃ একবার ভালো করে চিন্তা কর?
সেঃ আমি তোমার সাথে মজা করছিনা। যাহোক ভালো থেকো। নিজের দিক খেয়াল রেখো।বাই
আমিঃ কিন্তু এসবের মানে কি?
সেঃ দেখ আমি অনেক চেষ্টা করেছী তোমাকে ভালোবাসার কিন্তু পারিনি।
আমিঃ মানে......... তাহলে এতদিন ভালোবাসনি?
সেঃ না। আসলে তোমার জন্য আমার কোনো ফিল হয়না। এভাবে আর কতোদিন?
আমিঃ আমায় ছেড়ে যেওনা। প্লিজ।
সেঃ কিছুদিন পরে ঠিক হয়ে যাবে...।।
ও চলে গেলো। আমায় একা ফেলে আমি না ভাবতেও পারিনি এমন হবে। এভাবেই বসে থাকলাম। চোখের পানিতে ভেসে গেলো জামার কলার।
প্রায় আধা ঘন্টা কাদলাম। নিজেকে বোঝালাম যে চলে যেতে চায় তাকে চলে যেতে দিতে হয়। আর ও যদি ভালবাসে তাহলে ফিরে আসবে। শুনেছি সত্যিকারের ভালোবাসা নাকি ব্যার্থ হয়না।
দূরে ওর কন্ঠস্বর। কাছে এখন।
সেঃ আমি তোমাকে ভালোবাসি। মাত্র বুঝতে পারলাম। এই প্রথম তোমাকেফিল করলাম। সবথেকে বড় ফিল।
আমি শুধু বললাম যে আমি জানতাম।
আমার হাসি দেখে কে। স্রষ্ঠা একটা জিনিষ। যা চাই তাই পাই। মহানকে আরো ভালোবাসায় মহামান্নিত করলাম।
হারিয়ে যাওয়া।।
রিক্সায় উঠলাম, বাসায় ফিরবো। ঝাক্কিতে বেশ মজা পাচ্ছিলাম। আমার ঠোট আর তার ঠোট মিশিয়ে একাকার করে দিলাম। এই কিসটা মন থেকে না খুশিতে।
পিছনে প্রচুর শব্দ করে গান শোনা হচ্ছে। এটা একটা গাড়ি থেকে আসছে। হিন্দি গান। এতা তার প্রিয় গান। ফুট তুলে পিছনে তাকালান। হঠাত প্রচন্ড ঝাকি লাগলো। তার ওড়না আমার হাতে আমি বাম দিকে পরে গেলাম।
কিছু জোরালো কন্ঠস্বরে ঘুম ভাংলো।কিছু মানুষ নির্বাক চোখে দেখছে। তারা খুব অবাক। হয়তো বেচে আছি বলে।
কিছু দূরে আরো ভিড়। ছুটে গেলাম। পরিস্থিতি আচ করে নিয়েছি। ওর পাশে গিয়ে বসলাম। ও শুক্ত করে আমার হাত চেপে ধরলো। পেটের কাছ থেকে কেটে গিয়েছে। গলগল করে রক্ত বের হচ্ছে।আমার চোখ দিয়ে পানি পড়ছে । অবিরত। আমি কাকে হারাতে যাচ্ছি। এ যে আমার সত্ত্বা। আমি বাচবো কিভাবে।
ও বমি করে দিল। আমার হাত ছেড়ে দিল। পায়ের বুড়ো আঙ্গুল্টা নড়ে উঠলোট।
১ বার।
২ বার।
৩ বার।
শেষ।
সর্বশেষ।
পরিশেষ।
আসলে স্রষ্ঠা কি?
মহান”
প্রশ্ন,প্রশ্ন, আর প্রশ্ন?
সর্বপরি ভুলে যাওয়া।
প্রায় ৪ মাস হলো। সত্যি কথা বলি, ওকে ভুলে যাচ্ছি। কেন যেন এখন আর মনে পরেনা।
একটা কথা বেশ বুঝতে পারছি, বিশ্বাস আর অবিশ্বাসের যুদ্ধের কারনে মৃত মানুষ মুছে যায়।্মন থেকে বা যেখানে তারা থেকে বা রাখা হয় সেখান থেকে।শেকথপকথনঃ
আমিঃ থাকতে পারবেতো?
সেঃ পারবো।
আমিঃ তুমি আমাকে ভালোবাসোনা। এটা আমি বিলিভ করিনা।
সেঃ আজকের পর থেকে আমাদের আর কন্টাক্ট হবেনা। তখন বুঝবা যে আমি তোমায় ভালবাসিনা।
আমিঃ একবার ভালো করে চিন্তা কর?
সেঃ আমি তোমার সাথে মজা করছিনা। যাহোক ভালো থেকো। নিজের দিক খেয়াল রেখো।বাই
আমিঃ কিন্তু এসবের মানে কি?
সেঃ দেখ আমি অনেক চেষ্টা করেছী তোমাকে ভালোবাসার কিন্তু পারিনি।
আমিঃ মানে......... তাহলে এতদিন ভালোবাসনি?
সেঃ না। আসলে তোমার জন্য আমার কোনো ফিল হয়না। এভাবে আর কতোদিন?
আমিঃ আমায় ছেড়ে যেওনা। প্লিজ।
সেঃ কিছুদিন পরে ঠিক হয়ে যাবে...।।
ও চলে গেলো। আমায় একা ফেলে আমি না ভাবতেও পারিনি এমন হবে। এভাবেই বসে থাকলাম। চোখের পানিতে ভেসে গেলো জামার কলার।
প্রায় আধা ঘন্টা কাদলাম। নিজেকে বোঝালাম যে চলে যেতে চায় তাকে চলে যেতে দিতে হয়। আর ও যদি ভালবাসে তাহলে ফিরে আসবে। শুনেছি সত্যিকারের ভালোবাসা নাকি ব্যার্থ হয়না।
দূরে ওর কন্ঠস্বর। কাছে এখন।
সেঃ আমি তোমাকে ভালোবাসি। মাত্র বুঝতে পারলাম। এই প্রথম তোমাকেফিল করলাম। সবথেকে বড় ফিল।
আমি শুধু বললাম যে আমি জানতাম।
আমার হাসি দেখে কে। স্রষ্ঠা একটা জিনিষ। যা চাই তাই পাই। মহানকে আরো ভালোবাসায় মহামান্নিত করলাম।
হারিয়ে যাওয়া।।
রিক্সায় উঠলাম, বাসায় ফিরবো। ঝাক্কিতে বেশ মজা পাচ্ছিলাম। আমার ঠোট আর তার ঠোট মিশিয়ে একাকার করে দিলাম। এই কিসটা মন থেকে না খুশিতে।
পিছনে প্রচুর শব্দ করে গান শোনা হচ্ছে। এটা একটা গাড়ি থেকে আসছে। হিন্দি গান। এতা তার প্রিয় গান। ফুট তুলে পিছনে তাকালান। হঠাত প্রচন্ড ঝাকি লাগলো। তার ওড়না আমার হাতে আমি বাম দিকে পরে গেলাম।
কিছু জোরালো কন্ঠস্বরে ঘুম ভাংলো।কিছু মানুষ নির্বাক চোখে দেখছে। তারা খুব অবাক। হয়তো বেচে আছি বলে।
কিছু দূরে আরো ভিড়। ছুটে গেলাম। পরিস্থিতি আচ করে নিয়েছি। ওর পাশে গিয়ে বসলাম। ও শুক্ত করে আমার হাত চেপে ধরলো। পেটের কাছ থেকে কেটে গিয়েছে। গলগল করে রক্ত বের হচ্ছে।আমার চোখ দিয়ে পানি পড়ছে । অবিরত। আমি কাকে হারাতে যাচ্ছি। এ যে আমার সত্ত্বা। আমি বাচবো কিভাবে।
ও বমি করে দিল। আমার হাত ছেড়ে দিল। পায়ের বুড়ো আঙ্গুলটা নড়ে উঠলো।
১ বার।
২ বার।
৩ বার।
শেষ।
সর্বশেষ।
পরিশেষ।
আসলে স্রষ্ঠা কি?
মহান”
প্রশ্ন,প্রশ্ন, আর প্রশ্ন?
সর্বপরি ভুলে যাওয়া।
প্রায় ৪ মাস হলো। সত্যি কথা বলি, ওকে ভুলে যাচ্ছি। কেন যেন এখন আর মনে পরেনা।
একটা কথা বেশ বুঝতে পারছি, বিশ্বাস আর অবিশ্বাসের যুদ্ধের কারনে মৃত মানুষ মুছে যায়।মন থেকে বা যেখানে তারা থেকে বা রাখা হয় সেখান থেকে।
আমিঃ থাকতে পারবেতো?
সেঃ পারবো।
আমিঃ তুমি আমাকে ভালোবাসোনা। এটা আমি বিলিভ করিনা।
সেঃ আজকের পর থেকে আমাদের আর কন্টাক্ট হবেনা। তখন বুঝবা যে আমি তোমায় ভালবাসিনা।
আমিঃ একবার ভালো করে চিন্তা কর?
সেঃ আমি তোমার সাথে মজা করছিনা। যাহোক ভালো থেকো। নিজের দিক খেয়াল রেখো।বাই
আমিঃ কিন্তু এসবের মানে কি?
সেঃ দেখ আমি অনেক চেষ্টা করেছী তোমাকে ভালোবাসার কিন্তু পারিনি।
আমিঃ মানে......... তাহলে এতদিন ভালোবাসনি?
সেঃ না। আসলে তোমার জন্য আমার কোনো ফিল হয়না। এভাবে আর কতোদিন?
আমিঃ আমায় ছেড়ে যেওনা। প্লিজ।
সেঃ কিছুদিন পরে ঠিক হয়ে যাবে...।।
ও চলে গেলো। আমায় একা ফেলে আমি না ভাবতেও পারিনি এমন হবে। এভাবেই বসে থাকলাম। চোখের পানিতে ভেসে গেলো জামার কলার।
প্রায় আধা ঘন্টা কাদলাম। নিজেকে বোঝালাম যে চলে যেতে চায় তাকে চলে যেতে দিতে হয়। আর ও যদি ভালবাসে তাহলে ফিরে আসবে। শুনেছি সত্যিকারের ভালোবাসা নাকি ব্যার্থ হয়না।
দূরে ওর কন্ঠস্বর। কাছে এখন।
সেঃ আমি তোমাকে ভালোবাসি। মাত্র বুঝতে পারলাম। এই প্রথম তোমাকেফিল করলাম। সবথেকে বড় ফিল।
আমি শুধু বললাম যে আমি জানতাম।
আমার হাসি দেখে কে। স্রষ্ঠা একটা জিনিষ। যা চাই তাই পাই। মহানকে আরো ভালোবাসায় মহামান্নিত করলাম।
হারিয়ে যাওয়া।।
রিক্সায় উঠলাম, বাসায় ফিরবো। ঝাক্কিতে বেশ মজা পাচ্ছিলাম। আমার ঠোট আর তার ঠোট মিশিয়ে একাকার করে দিলাম। এই কিসটা মন থেকে না খুশিতে।
পিছনে প্রচুর শব্দ করে গান শোনা হচ্ছে। এটা একটা গাড়ি থেকে আসছে। হিন্দি গান। এতা তার প্রিয় গান। ফুট তুলে পিছনে তাকালান। হঠাত প্রচন্ড ঝাকি লাগলো। তার ওড়না আমার হাতে আমি বাম দিকে পরে গেলাম।
কিছু জোরালো কন্ঠস্বরে ঘুম ভাংলো।কিছু মানুষ নির্বাক চোখে দেখছে। তারা খুব অবাক। হয়তো বেচে আছি বলে।
কিছু দূরে আরো ভিড়। ছুটে গেলাম। পরিস্থিতি আচ করে নিয়েছি। ওর পাশে গিয়ে বসলাম। ও শুক্ত করে আমার হাত চেপে ধরলো। পেটের কাছ থেকে কেটে গিয়েছে। গলগল করে রক্ত বের হচ্ছে।আমার চোখ দিয়ে পানি পড়ছে । অবিরত। আমি কাকে হারাতে যাচ্ছি। এ যে আমার সত্ত্বা। আমি বাচবো কিভাবে।
ও বমি করে দিল। আমার হাত ছেড়ে দিল। পায়ের বুড়ো আঙ্গুল্টা নড়ে উঠলোট।
১ বার।
২ বার।
৩ বার।
শেষ।
সর্বশেষ।
পরিশেষ।
আসলে স্রষ্ঠা কি?
মহান”
প্রশ্ন,প্রশ্ন, আর প্রশ্ন?
সর্বপরি ভুলে যাওয়া।
প্রায় ৪ মাস হলো। সত্যি কথা বলি, ওকে ভুলে যাচ্ছি। কেন যেন এখন আর মনে পরেনা।
একটা কথা বেশ বুঝতে পারছি, বিশ্বাস আর অবিশ্বাসের যুদ্ধের কারনে মৃত মানুষ মুছে যায়।্মন থেকে বা যেখানে তারা থেকে বা রাখা হয় সেখান থেকে।শেকথপকথনঃ
আমিঃ থাকতে পারবেতো?
সেঃ পারবো।
আমিঃ তুমি আমাকে ভালোবাসোনা। এটা আমি বিলিভ করিনা।
সেঃ আজকের পর থেকে আমাদের আর কন্টাক্ট হবেনা। তখন বুঝবা যে আমি তোমায় ভালবাসিনা।
আমিঃ একবার ভালো করে চিন্তা কর?
সেঃ আমি তোমার সাথে মজা করছিনা। যাহোক ভালো থেকো। নিজের দিক খেয়াল রেখো।বাই
আমিঃ কিন্তু এসবের মানে কি?
সেঃ দেখ আমি অনেক চেষ্টা করেছী তোমাকে ভালোবাসার কিন্তু পারিনি।
আমিঃ মানে......... তাহলে এতদিন ভালোবাসনি?
সেঃ না। আসলে তোমার জন্য আমার কোনো ফিল হয়না। এভাবে আর কতোদিন?
আমিঃ আমায় ছেড়ে যেওনা। প্লিজ।
সেঃ কিছুদিন পরে ঠিক হয়ে যাবে...।।
ও চলে গেলো। আমায় একা ফেলে আমি না ভাবতেও পারিনি এমন হবে। এভাবেই বসে থাকলাম। চোখের পানিতে ভেসে গেলো জামার কলার।
প্রায় আধা ঘন্টা কাদলাম। নিজেকে বোঝালাম যে চলে যেতে চায় তাকে চলে যেতে দিতে হয়। আর ও যদি ভালবাসে তাহলে ফিরে আসবে। শুনেছি সত্যিকারের ভালোবাসা নাকি ব্যার্থ হয়না।
দূরে ওর কন্ঠস্বর। কাছে এখন।
সেঃ আমি তোমাকে ভালোবাসি। মাত্র বুঝতে পারলাম। এই প্রথম তোমাকেফিল করলাম। সবথেকে বড় ফিল।
আমি শুধু বললাম যে আমি জানতাম।
আমার হাসি দেখে কে। স্রষ্ঠা একটা জিনিষ। যা চাই তাই পাই। মহানকে আরো ভালোবাসায় মহামান্নিত করলাম।
হারিয়ে যাওয়া।।
রিক্সায় উঠলাম, বাসায় ফিরবো। ঝাক্কিতে বেশ মজা পাচ্ছিলাম। আমার ঠোট আর তার ঠোট মিশিয়ে একাকার করে দিলাম। এই কিসটা মন থেকে না খুশিতে।
পিছনে প্রচুর শব্দ করে গান শোনা হচ্ছে। এটা একটা গাড়ি থেকে আসছে। হিন্দি গান। এতা তার প্রিয় গান। ফুট তুলে পিছনে তাকালান। হঠাত প্রচন্ড ঝাকি লাগলো। তার ওড়না আমার হাতে আমি বাম দিকে পরে গেলাম।
কিছু জোরালো কন্ঠস্বরে ঘুম ভাংলো।কিছু মানুষ নির্বাক চোখে দেখছে। তারা খুব অবাক। হয়তো বেচে আছি বলে।
কিছু দূরে আরো ভিড়। ছুটে গেলাম। পরিস্থিতি আচ করে নিয়েছি। ওর পাশে গিয়ে বসলাম। ও শুক্ত করে আমার হাত চেপে ধরলো। পেটের কাছ থেকে কেটে গিয়েছে। গলগল করে রক্ত বের হচ্ছে।আমার চোখ দিয়ে পানি পড়ছে । অবিরত। আমি কাকে হারাতে যাচ্ছি। এ যে আমার সত্ত্বা। আমি বাচবো কিভাবে।
ও বমি করে দিল। আমার হাত ছেড়ে দিল। পায়ের বুড়ো আঙ্গুলটা নড়ে উঠলো।
১ বার।
২ বার।
৩ বার।
শেষ।
সর্বশেষ।
পরিশেষ।
আসলে স্রষ্ঠা কি?
মহান”
প্রশ্ন,প্রশ্ন, আর প্রশ্ন?
সর্বপরি ভুলে যাওয়া।
প্রায় ৪ মাস হলো। সত্যি কথা বলি, ওকে ভুলে যাচ্ছি। কেন যেন এখন আর মনে পরেনা।
একটা কথা বেশ বুঝতে পারছি, বিশ্বাস আর অবিশ্বাসের যুদ্ধের কারনে মৃত মানুষ মুছে যায়।মন থেকে বা যেখানে তারা থেকে বা রাখা হয় সেখান থেকে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন