পৃথিবির নানা দেশে নানা অঞ্চলে ধর্ষন ছড়িয়ে আছে। সবখানেই এটাকে মানবতাবিরোধী কর্ম হিসেবে গন্য করা হয়। কিন্তু দিন দিন এই আচরন বেড়েই চলেছে। বর্তমান সময়ে এটা একটা বিশাল অপরাধ।
আর অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায় নারী আর শিশুরাই ধর্ষনের শিকার হয়। জাতি বিভেদ,ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে ধর্ষন কার্য চলে। এক্ষেত্রেও একই পরিনতি।এর পাশপাশি গন ধর্ষন বা গ্যাং রেপ মারান্তক আকার ধারন করেছে।পরিবেশ পরিস্থিতি, সমস্যা,আবেগ, প্রতিশোধ ইত্যাদি বিভিন্ন অনুভুতির জন্য ধর্ষন হইয়ে থাকে।
যুদ্ধাক্রান্ত দেশে ধর্ষনঃ
প্রাচিনকাল থেকেই এই নিয়ম চালু । যুদ্ধের সময় গন ধর্ষন চালানো হয় প্রতিপক্ষকে। এক্ষেত্রে নাকি যুদ্ধের পাওয়ার বাড়ে। তাই যাদের যতো ধর্ষন তাদের পাওয়ার তত বেশী।প্রচীনকালেও যুদ্ধের সময়ে ধর্ষন চালানো হতো। বাইবেলে যুদ্ধে ধর্ষনের কথা বলা আছে।যুদ্ধের সময় লুটপাটের সময়, লুকিয়েও ধর্ষন করা হয়।
চেনা মানুষের কাছে ধর্ষনঃ
সামাজিক মাধ্যমে যে ধর্ষনগুলো সংগোঠিত হয় তার অধিকাংশ হয় পরিচিত মানুশের কাছে।সাধারনত জোর করে,ভয় দেখিয়ে , লোভ দেখিয়ে পরিস্থিতির সুযোগে বা নেশায় আচ্ছন্ন করে পরিচি্তরা এই কাজ করে থাকে।এ ধরনের ধর্ষনকারিরা প্রেম ও বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ধর্ষন করে থাকে। পশ্চিমা বিশ্বে ধর্ষন বেশিভাগ ক্ষেত্রে ১১ শতাংশ অস্ত্রের ভয় দেখিইয়ে ৮৪ শতাংশ জোর করে করা হয়ে থাকে।আর এইগুলো প্রতি ৫ জনে ২ জন নিজের বাড়িতে,৫ জনে ১ জন বন্ধুর বাড়িতে।১২ জনে ১ জন প্রাকিং লটে ঘটে থেকে।৪৪ শতাংশ ধর্ষন ঘটে থাকে সন্ধ্যা ৬টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত।
স্বামী বা স্ত্রী এর ধর্ষনঃ
মাঝে মাঝে স্বামী বা স্ত্রী ও একে অপরের ধর্ষনের স্বিকার হয়ে থাকে। এগুলোকে বোইবাহিক ধর্ষন বলে।পশ্চিমা বিশ্বে এই ধর্ষন বেশী দেখা যায়।বিশের ১০৪টি দেশে এই ধর্ষনের বিধান রয়েছে। তার মধ্যে আমরাও আছি। বিশেষ করে আসলে কথাও উল্লেখ নেই যে এর জন্য জেলে যেতে হতে পারে।
জেলখানায় ধর্ষনঃ
জেলখানায় প্রায় এক বন্দি আরেক বন্দিকে এই ক্রিয়া চালায়। তারা ছেলে – ছেলে মেয়ে মেয়ে বেশী হয়ে থাকে। তাছড়া জেলের কর্মচারিরাও ধর্ষন করে ও হয়।২০০১ সামে হিউম্যান রাইটসোয়াচের এক জরিপে জানা যায় আমেরিকার জেলে ১ বছরে মোট ১ লাখ ৪০ হাজারেরো বেশী ধর্ষন হয়েছে।
শিশু ধর্ষনঃ
নানা ভাবে শিশুদের নির্যাতন করা হয়। পাশাপাশি তাদের ধর্ষন করা হয়। প্রায় প্রতীটি দেশে শিশু নির্যাতন করা হয়। শিশুদের সাধারন্ত জোর করে ধর্ষন করা হয়।বিশেষ এক পরিসখ্যান বলে বিশ্বের প্রায় ১৫ থেকে ২৫ শতাংশ নারি এবং ৫ থেকে ১৫ পর্যন্ত পুরুষ শিশুকালে ধর্ষন হয়।
শিশুরা সাধারনত পরিচিতদের কাছে ধর্ষনঃ হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে বাবা,ভাই,চাচামামা এবং শিক্ষকদের কাছে সবথেকে বেশি হয়।মাত্র ১০ শতাংশ শিশু ধর্ষনঃ অচেনাদের কাছে ধর্ষনঃ হয়।
আর অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায় নারী আর শিশুরাই ধর্ষনের শিকার হয়। জাতি বিভেদ,ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে ধর্ষন কার্য চলে। এক্ষেত্রেও একই পরিনতি।এর পাশপাশি গন ধর্ষন বা গ্যাং রেপ মারান্তক আকার ধারন করেছে।পরিবেশ পরিস্থিতি, সমস্যা,আবেগ, প্রতিশোধ ইত্যাদি বিভিন্ন অনুভুতির জন্য ধর্ষন হইয়ে থাকে।
যুদ্ধাক্রান্ত দেশে ধর্ষনঃ
প্রাচিনকাল থেকেই এই নিয়ম চালু । যুদ্ধের সময় গন ধর্ষন চালানো হয় প্রতিপক্ষকে। এক্ষেত্রে নাকি যুদ্ধের পাওয়ার বাড়ে। তাই যাদের যতো ধর্ষন তাদের পাওয়ার তত বেশী।প্রচীনকালেও যুদ্ধের সময়ে ধর্ষন চালানো হতো। বাইবেলে যুদ্ধে ধর্ষনের কথা বলা আছে।যুদ্ধের সময় লুটপাটের সময়, লুকিয়েও ধর্ষন করা হয়।
চেনা মানুষের কাছে ধর্ষনঃ
সামাজিক মাধ্যমে যে ধর্ষনগুলো সংগোঠিত হয় তার অধিকাংশ হয় পরিচিত মানুশের কাছে।সাধারনত জোর করে,ভয় দেখিয়ে , লোভ দেখিয়ে পরিস্থিতির সুযোগে বা নেশায় আচ্ছন্ন করে পরিচি্তরা এই কাজ করে থাকে।এ ধরনের ধর্ষনকারিরা প্রেম ও বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ধর্ষন করে থাকে। পশ্চিমা বিশ্বে ধর্ষন বেশিভাগ ক্ষেত্রে ১১ শতাংশ অস্ত্রের ভয় দেখিইয়ে ৮৪ শতাংশ জোর করে করা হয়ে থাকে।আর এইগুলো প্রতি ৫ জনে ২ জন নিজের বাড়িতে,৫ জনে ১ জন বন্ধুর বাড়িতে।১২ জনে ১ জন প্রাকিং লটে ঘটে থেকে।৪৪ শতাংশ ধর্ষন ঘটে থাকে সন্ধ্যা ৬টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত।
স্বামী বা স্ত্রী এর ধর্ষনঃ
মাঝে মাঝে স্বামী বা স্ত্রী ও একে অপরের ধর্ষনের স্বিকার হয়ে থাকে। এগুলোকে বোইবাহিক ধর্ষন বলে।পশ্চিমা বিশ্বে এই ধর্ষন বেশী দেখা যায়।বিশের ১০৪টি দেশে এই ধর্ষনের বিধান রয়েছে। তার মধ্যে আমরাও আছি। বিশেষ করে আসলে কথাও উল্লেখ নেই যে এর জন্য জেলে যেতে হতে পারে।
জেলখানায় ধর্ষনঃ
জেলখানায় প্রায় এক বন্দি আরেক বন্দিকে এই ক্রিয়া চালায়। তারা ছেলে – ছেলে মেয়ে মেয়ে বেশী হয়ে থাকে। তাছড়া জেলের কর্মচারিরাও ধর্ষন করে ও হয়।২০০১ সামে হিউম্যান রাইটসোয়াচের এক জরিপে জানা যায় আমেরিকার জেলে ১ বছরে মোট ১ লাখ ৪০ হাজারেরো বেশী ধর্ষন হয়েছে।
শিশু ধর্ষনঃ
নানা ভাবে শিশুদের নির্যাতন করা হয়। পাশাপাশি তাদের ধর্ষন করা হয়। প্রায় প্রতীটি দেশে শিশু নির্যাতন করা হয়। শিশুদের সাধারন্ত জোর করে ধর্ষন করা হয়।বিশেষ এক পরিসখ্যান বলে বিশ্বের প্রায় ১৫ থেকে ২৫ শতাংশ নারি এবং ৫ থেকে ১৫ পর্যন্ত পুরুষ শিশুকালে ধর্ষন হয়।
শিশুরা সাধারনত পরিচিতদের কাছে ধর্ষনঃ হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে বাবা,ভাই,চাচামামা এবং শিক্ষকদের কাছে সবথেকে বেশি হয়।মাত্র ১০ শতাংশ শিশু ধর্ষনঃ অচেনাদের কাছে ধর্ষনঃ হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন