চিন দেশে একটা ঘন্টা আছে। নাম তা চুং শুন। মন্দিরের নাম অনুসারে এটাকে এই নামে ডাকা হয়। এই ঘন্টার আওয়াজ প্রায় ৩৭ মেইল দূর থেকে শোনা যায়। ইয়াংগুল নামের এক সম্রাট এটা তৈরী করেন। আর এই ঘন্টা তৈরীর পিছনে রয়েছে
একটা আজব কাহিনী। আসুন শোনা যাক...............
রাজার হঠাত খেয়াল, সে একটা ঘন্টা বানাবে। রাজ্যের সবথেকে সেরা কামারকে এই কাজের দ্বায়িত্ত দেয়া হলো। এমন একটা ঘন্টা বানাতে হবে যা হবে অনেক বড় এবং যার শব্দ হবে গগনবিদারী। প্রচুর প্ররিশ্রম করার পর ঘন্টা তৈরী করা হলো। কিন্তু ঘন্টা্র আওয়াজ রাজা সাহেবের পছন্দ হলনা।আবার শুরু হলো নতুন ঘন্টা তৈরীর কাজ। কিন্তু এবারেও রাজার পছন্দ হলোনা। এবং কামারের দু দুবারের বার্থতায় রাজা রেগে গেলেন। রাজা এবার কড়াকড়িভাবে ঘন্টা বানাতে বললেন। এবার যদি না বানানো হয় তাহলে তার গর্দান যাবে।
এবার কামার বেশ ভয় পেয়ে গেলো। সে তার সর্বোচ্চ জ্ঞান দিয়ে ঘন্টা বানাচ্ছে কিন্তু সেটা পরিপূর্নভাবে কেন হচ্ছেনা? সে এক জ্যোতিষীকে তার বাসায় নিয়ে আসল। আর এই কথা জ্ঞিগেস করলো। জ্যোতিষী তাকে বললেন যে “ মন্দিরের দেবতা তার উপরে রুষ্ট হয়েছে , আগে দেবতাকে খুশী করতে হবে তারপর ঘন্টা বানাতে হবে।তৎকালিন সময়ে দেবতাদের খুশী করতে হলে শিশুদের জীবন দিতে হতো।
একথা শুনে কামার কস্ট পেলেন। তিনি ভাবলেন এবার তিনি তার সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করেবেন। হলেতো ভালো না হলে তার জীবন গেলে যাবে। কিন্তু তিনি কোণো শিশুর জীবন নিতে পারবেননা।
মাও-আই নামের একটা মেয়ে ছিল কামারের। সে সব ঘটনা জানতে পারলো। সে বুঝে গেলো যে তার বাবা এবারো ঘন্টা বানাতে পারবেনা এবং স তার গর্দান যাবে । তাই সে ভাবলো যে তার জীবন দিয়ে হলেও সে তার বাবাকে বাচাবে। কিন্তু একথা সে তার বাবাকে জানালোনা।
ওদিকে কামার তার সর্বোচ্চ মেধা দিয়ে ঘন্টা বানানোর কাজ করছে। চুলোতে গরম লাল আগুন দাঊ দাঊ করে লোহা গলাচ্ছে। হঠাত করে তার মেয়ে মাও-আই সে চুল্লীর মাঝে ঝাপিয়ে পরলো। সাথে সাথে প্রচন্ড তাপে তার শরীর তপ্ত লোহার সাথে মিশে গেলো।
কামারের ভেঙ্গে পরলো তার মেয়ের মৃতুতে। কিন্তু সে মনে করলো যে ঘন্টার কারনে তার মেয়ে মারা গেছে সে ঘন্টা সে বানিয়ে ছাড়বে। সে তার মেয়ের সাথে মিশে যাওয়া লোহা দিয়ে ঘন্টা বানালো।
মজার ঘটনা হলো এবারের ঘন্টা রাজার খুব পছন্দ হলো কারন এবারের ঘন্টায় বিকট আওয়াজ হলো। এরজন্য রাজা কামারকে উপহার দিলেন। এবং তখন চিনে এই ব্যাপারটাতে ধর্মে বেশ প্রভাব পরেছিল। সবাই দেবতার এই অদ্ভুত কাহনী দেখে যেকোণো ব্যাপারে তাকে খুশী করার চেষ্টা চালাত।
কিন্তু এখন বের হলো আসল কাহিনী।
আগের দুবার কেন ঘন্টা বাজেনি?
কারন তখন ঘন্টার সঠিক পর্দাথ ব্যবহার করা হয়নি। কামার ব্যবহার করেছিল সোনা,রুপা, কাসা ইত্যাদি কিন্তু তিনি ফসফরাস ব্যবহার করেননি।
পরেরবার যখন তার মেয়ে পুরে গেলো তখন মেয়ের শরীর থেকে ফসফরাস বের হয়েছিল যার ফলে ঘন্টাটা পারফেক্ট হয়েছিল।
একটা আজব কাহিনী। আসুন শোনা যাক...............
রাজার হঠাত খেয়াল, সে একটা ঘন্টা বানাবে। রাজ্যের সবথেকে সেরা কামারকে এই কাজের দ্বায়িত্ত দেয়া হলো। এমন একটা ঘন্টা বানাতে হবে যা হবে অনেক বড় এবং যার শব্দ হবে গগনবিদারী। প্রচুর প্ররিশ্রম করার পর ঘন্টা তৈরী করা হলো। কিন্তু ঘন্টা্র আওয়াজ রাজা সাহেবের পছন্দ হলনা।আবার শুরু হলো নতুন ঘন্টা তৈরীর কাজ। কিন্তু এবারেও রাজার পছন্দ হলোনা। এবং কামারের দু দুবারের বার্থতায় রাজা রেগে গেলেন। রাজা এবার কড়াকড়িভাবে ঘন্টা বানাতে বললেন। এবার যদি না বানানো হয় তাহলে তার গর্দান যাবে।
এবার কামার বেশ ভয় পেয়ে গেলো। সে তার সর্বোচ্চ জ্ঞান দিয়ে ঘন্টা বানাচ্ছে কিন্তু সেটা পরিপূর্নভাবে কেন হচ্ছেনা? সে এক জ্যোতিষীকে তার বাসায় নিয়ে আসল। আর এই কথা জ্ঞিগেস করলো। জ্যোতিষী তাকে বললেন যে “ মন্দিরের দেবতা তার উপরে রুষ্ট হয়েছে , আগে দেবতাকে খুশী করতে হবে তারপর ঘন্টা বানাতে হবে।তৎকালিন সময়ে দেবতাদের খুশী করতে হলে শিশুদের জীবন দিতে হতো।
একথা শুনে কামার কস্ট পেলেন। তিনি ভাবলেন এবার তিনি তার সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করেবেন। হলেতো ভালো না হলে তার জীবন গেলে যাবে। কিন্তু তিনি কোণো শিশুর জীবন নিতে পারবেননা।
মাও-আই নামের একটা মেয়ে ছিল কামারের। সে সব ঘটনা জানতে পারলো। সে বুঝে গেলো যে তার বাবা এবারো ঘন্টা বানাতে পারবেনা এবং স তার গর্দান যাবে । তাই সে ভাবলো যে তার জীবন দিয়ে হলেও সে তার বাবাকে বাচাবে। কিন্তু একথা সে তার বাবাকে জানালোনা।
ওদিকে কামার তার সর্বোচ্চ মেধা দিয়ে ঘন্টা বানানোর কাজ করছে। চুলোতে গরম লাল আগুন দাঊ দাঊ করে লোহা গলাচ্ছে। হঠাত করে তার মেয়ে মাও-আই সে চুল্লীর মাঝে ঝাপিয়ে পরলো। সাথে সাথে প্রচন্ড তাপে তার শরীর তপ্ত লোহার সাথে মিশে গেলো।
কামারের ভেঙ্গে পরলো তার মেয়ের মৃতুতে। কিন্তু সে মনে করলো যে ঘন্টার কারনে তার মেয়ে মারা গেছে সে ঘন্টা সে বানিয়ে ছাড়বে। সে তার মেয়ের সাথে মিশে যাওয়া লোহা দিয়ে ঘন্টা বানালো।
মজার ঘটনা হলো এবারের ঘন্টা রাজার খুব পছন্দ হলো কারন এবারের ঘন্টায় বিকট আওয়াজ হলো। এরজন্য রাজা কামারকে উপহার দিলেন। এবং তখন চিনে এই ব্যাপারটাতে ধর্মে বেশ প্রভাব পরেছিল। সবাই দেবতার এই অদ্ভুত কাহনী দেখে যেকোণো ব্যাপারে তাকে খুশী করার চেষ্টা চালাত।
কিন্তু এখন বের হলো আসল কাহিনী।
আগের দুবার কেন ঘন্টা বাজেনি?
কারন তখন ঘন্টার সঠিক পর্দাথ ব্যবহার করা হয়নি। কামার ব্যবহার করেছিল সোনা,রুপা, কাসা ইত্যাদি কিন্তু তিনি ফসফরাস ব্যবহার করেননি।
পরেরবার যখন তার মেয়ে পুরে গেলো তখন মেয়ের শরীর থেকে ফসফরাস বের হয়েছিল যার ফলে ঘন্টাটা পারফেক্ট হয়েছিল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন