অসাধারন একটা মুভি গ্রুপ। প্রায় সব ইউজাররা একটিভ। নিয়মিত তারা বিভিন্ন মুভি শেয়ার করে হেল্প করছে পাশাপাশি হেল্প নিচ্ছে। চলছে আলোচনা। চলছে তর্ক। সবাই গ্রুপের নিয়ম মেনে গ্রুপ্টাকে নিজের মতো ভালোবেসেছে। যা আমাদের যারা মুভি দেখি তাদের জন্য কতো প্রয়জনিয় তা বলার বাইরে। আপনি চাইলেই এই গ্রুপের সদস্য হতে পারেন। আপনিও আপনার পছন্দের মুভিটি শেয়ার করতে পারেন। জেনে নিতে পারেন অন্যদের ভালোলাগার মুভি। আলোচনা করতে পারেন।চ শুধু এক্টিভ থাকার চেস্টা করবেন।গ্রুপের নিয়মকানুন মেনে চলুন। মুভি লাভার এখানে কিল্ক করে আমাদের প্রিয় গ্রুপের সদস্য হয়ে যান

একক ভালবাসা

 

লিখেছেন ঃ দিপ ( admin)


ঠিক আর কতটুকু ভালবাসলে আমি তার পরির্পুন ভালবাসা পাবো। বলে দাও কেউ আমায় বলে দাও। এই জিবনে শুধু একটু ভালবাসা চেয়েছি। একটুখানি ভালবাসা। একটা মানুস, আমি যাকে ভালবাসি । হ্যা , সেই মানুসটা  একটু আমার জন্য কাদবে, আমার সুখে হাসবে।তুচ্ছ অভিমানে পাগলামি করবে । আর নির্বাক দর্শক হয়ে আমি তা উপভোগ করব।অসামান্য ভয়ে সে জড়িয়ে ধরবে আমায়, হাসতে হাসতে গড়িয়ে পরবে আমার বুকে।কিন্তু কেন পাইনা আমি এসব। আমিতো তাকে সব থেকে বেশি ভালবাসি। আমার উপরে তাকে কেউ ভালবাসতে পারবে না। তাহলে সে কেন অন্য কাউকে নিয়ে ভাবে সারাক্ষন? আমার ভালবাসার কেন কোনো দাম নেই তার কাছে? সে আমার কাছে আসে, আমাকে করে ও আমার আদরে সাড়া দেয়। কিন্তু সারা সকাল থেকে ঘন রাত প্রতিটি সেকেন্ড কেন সে শুধু অন্য কাউকে ভাবে? আবার তার কত সাহস বুক ফুলিয়ে আবার আমাকে এই কথা বলে। আচ্ছা ওর ভয় লাগে না। ও আমাকে নিয়ে কি ভাবে না?
‘এটুকুতো বোঝে যে কথা গুলো শুনলে আমার খারাপ লাগবে। জানে আমি একক ভালবাসায় বিশাসি নয়।
কি আর করা। আমার ভালবাসা আমি বেসে যাব। হয়তো জিবনে তাকে একান্ত আপন করে পাবনা। অত্যন্ত ভালবাসায় যখন তাকে জরিয়ে ধরবো, সে হয়তো তখন অন্য কাউকে ভাববে।
আমি আর কি করতে পারি? স্রষ্ঠাকে বলি আমাকে মুক্তি দাও।
আমি শুধু একটু ভালবাসা চাই, তাই দাও না হয় মুক্তি দাও

"তুমি সন্ধ্যারও মেঘমালা"

লিখেছেন ঃ রিমঝিম বর্ষা
অর্ক এক সপ্তাহের জন্য গ্রামের বাড়ী যাবে, এই খবরটা শোনার পর  থেকেই ঊর্মির ভেতরটা  ফাঁকা ফাঁকা লাগতে থাকে।এই শহরে ও সাতটা দিন থাকবেনা; তার মানে মন চাইলেই ওকে দেখা যাবেনা। এমনিতেও যে মন  চাইলেই  দেখা যায় তা নয় ;  তবুও  সম্ভাবনা  থাকে ।  কিন্তু ওই সাতদিন সেই সম্ভাবনাটুকুও যে নেই। আরো দুটো দিন আছে অর্ক এই শহরে। ঘড়ির কাঁটা সময় কমায়, আর ঊর্মির ভেতরটা আরো অস্থির হতে থাকে। রাগ লাগে ওর নিজের ওপরেই । আরে , অর্ক তো আসবে আবার। এত অস্থিরতা তবে কেন ?- নিজেকে নিজে বোঝায় । তবু মন কেন যেন শান্ত হয়না । অর্ককে দেখতে ইচ্ছে করে ওর খুব। মোবাইলে ম্যাসেজ পাঠিয়ে দেয় “তোমাকে সি-অফ করতে আসবো আমি।”

রাত আট
’টায় অর্ক’র বাস ছাড়ার কথা কলাবাগান থেকে। সে দুই ঘন্টা হাতে রেখে বাসা থেকে বের হয়। মনটা অদ্ভুত এক ভালো লাগায় ভরে আছে। ঊর্মি আসবে। মেয়েটাকে দেখলেই ভেতরটা কেমন স্নিগ্ধতায় ভরে যায়। এত মায়া মায়া মুখ। বিশেষ করে চোখদুটো; মনে হয় সবসময় কাজল দেয়া। যদিও অর্ক জানে ঊর্মি কাজল দেয়না। ঊর্মির চোখের দিকে তাকালেই অর্ক’র মনে হয় অনেক অ-নে-ক কথা ওখানে, যা ও বুঝতে পারেনা। ঊর্মিকে ওর সবসময় দেখতে ইচ্ছে করে। কতটা ভালোবাসে ঊর্মিকে সে, মেয়েটা জানবেনা কোনদিন। অর্ক’র মধ্যে প্রকাশটা মাত্রাতিরিক্ত কম। ঊর্মির ম্যাসেজ পেয়ে কি পরিমাণ খুশি সে হয়েছে ঊর্মি জানেনা। ঊর্মির উন্মাতাল ভালোবাসার ঢেউয়ে ভাসতে ভীষণ ভালো লাগে অর্ক’র। ভীষণ সেন্টিমেন্টাল মেয়ে। কথায় কথায় কষ্ট পাবে। আবার একটু আদরেই বিড়ালের মত কোল ঘেঁষে থাকবে। অদ্ভুত একটা মেয়ে। ঊর্মির কথা ভাবতে ভাবতেই ঊর্মির ফোন।

"
কেন বকছো তুমি আমাকে?" ঊর্মি একটু আহ্লাদ মিশ্রিত ঝাঁঝ নিয়ে বলে।
"
বকবো কেন?"
"ভীষন জোরে একটা কামড় লাগলো ঠোঁটে।" হাসে ঊর্মি।
"
সত্যি?" অর্ক’তো ওকেই ভাবছিলো। ভাবনার কারণে কামড়? এটা হয় নাকি? ভাবে ও মনে মনে।
"সত্যি নয়তো কি?"

অর্ক সিগনালে আটকে আছে। এখনো দেড় ঘন্টা বাকী আট
’টা বাজতে। কলাবাগান পৌঁছাতে বড়জোর আর এক ঘন্টা লাগবে। ঊর্মির সাথে কথা বলতে শুরু করলে সময় গড়িয়ে যায় কি করে বোঝেনা অর্ক। এমনিতে এতক্ষণ ফোনে কারো সাথে কথা বলা অসম্ভব। অথচ ঊর্মির সাথে ঘন্টার পর ঘন্টা কেটে যায়। ভালো লাগা বাড়তেই থাকে। কথার ডালি ফুরোয়না।

"
আচ্ছা শোন...আমি না আসবোনা।" ঊর্মি বলে।
"
মানে?"....ধাক্কার মত লাগে অর্ক’র। "তুমি কি জানোনা আমি অপেক্ষা করছি?!" অভিমান নিয়ে মনে মনে বলে অর্ক।
"আসলে আমার মনে হচ্ছে তোমাকে সি-অফ করতে আসলে আমার বেশি খারাপ লাগবে। খালি খালি লাগবে।"
"
হুম"। ছোট্ট করে বলে অর্ক। "আর তোমাকে না দেখলে যে আমার ভেতরটা খালি হয়ে যাবে। আমার বুকের নদীতে খরা পড়বে। ঢেউ হবেনা সে নদীতে আগামী সাত-টা দিন"...অর্ক মনে মনে বলে।

ঊর্মি চুপিচুপি হাসে। বোঝে ও
, অর্ক চাচ্ছে ও যাক। কিন্তু মুখ ফুটে একবারও বলবেনা ছেলেটা "তুমি আসো, তোমাকে আসতেই হবে।" আশ্চর্য! ভালোবাসতে পারবে কিন্তু বলতে পারবেনা। শুনতে চায় ঊর্মি অর্ক’র এমন পাগল করা ডাক।

হঠাৎ ঘড়ি দেখে ঊর্মি উঠে দাঁড়াতে দাঁড়াতে বলে "ফোন রাখো। আমি বের হবো।"

"
কোথায় যাবে?"
"দেখি.....মন কোথায় নিয়ে যায়" বলে খিলখিল করে হেসে ওঠে।

ওর এই হাসিতেই অর্ক বুঝে যায় ঊর্মি আসছে। মনটা আবার কাশফুলের স্নিগ্ধতায়
ভরে ওঠে। কানে হেডফোন লাগিয়ে গান শোনে অর্ক "আমার সারাটা দিন, মেঘলা আকাশ, বৃষ্টি তোমাকে দিলাম।" শ্রীকান্তের কণ্ঠে এই গান শুনলে মনে হয় গানটা শুধুই ঊর্মির জন্যে।

অর্ক কলাবাগান পৌঁছে যায় সোয়া সাতটায়। ফোন দেয় ঊর্মিকে। জ্যামে পড়েছে। অর্ক
পৌঁছে গেছে শুনে ঊর্মি অস্থির হয়। ফোনে কথা বলতে গিয়েই দেরী হয়ে গেল। ঊর্মি নিজেও বেশিক্ষণ ফোনে কথা বলতে পারেনা। কিন্তু অর্ক’র সাথে কোন সমস্যাই হয়না। ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলার পরেও মনে হয় অনেক কথা বাকী রয়ে গেলো। রিক্সা ছেড়ে দিয়ে প্রায় দৌঁড়াতে শুরু করে ঊর্মি। ১৫ মিনিটের মাথায় পৌঁছে যায়। অর্ক রাস্তার দিকে মুখ করে দাঁড়িয়ে আছে। ফুটপাত দিয়ে হেঁটে গিয়ে পেছন থেকে "হাহ্" শব্দ করে হালকা ধাক্কা দেয় অর্ককে। অর্ক একটুও চমকায়না দেখে গাল ফুলানোর ভঙ্গী করে ঊর্মি।

"
চমকালেনা কেন? তুমি তো দেখোনি আমাকে।"
"
কে বলে দেখিনি? তুমি আমার আশে-পাশে থাকলেই আমি টের পাই।" দুষ্টু হাসি অর্ক’র ঠোঁটে।
"কচু"। "তোমার গাড়ী এক ঘন্টা লেট করবে তো?"
"
ওমা! সেকি! লেট কেন করবে?"
"বাহ্! আধ ঘন্টা তোমার সাথে থেকে পোষাবে?"
"
হাহাহাহাহাহাহাহা"। শব্দ করে হাসে অর্ক। খুব ভালো লাগছে ওর। মেয়েটা ওকে পাগলের মত ভালোবাসে। বোঝে অর্ক। ও নিজেও কি ভালোবাসেনা!!! ঊর্মির মাঝেই যে ওর বসতি!! অর্ক’র হাসি ঝনঝন করে বাজতে থাকে ঊর্মির বুকের মধ্যে। মন খারাপ হতে থাকে।

যথাসময়ে গাড়ী চলে আসে। অর্ক গাড়ীতে উঠে বসে জানালা দিয়ে বাইরে তাকায়। ঊর্মি
চুপচাপ দাঁড়িয়ে। খুব একটা তাকাতে পারেনা অর্ক’র দিকে। ওর চোখ উপচে পড়ছে অশ্রুজলে। সেটা দেখাতে চায়না অর্ক’কে। “আবার কবে দেখবো তোমাকে সোনা?” মনে মনে বলে।

"
কিছু কি বাকী রয়ে গেল বলা!" ঊর্মির মধ্যে অস্থিরতাটা আবার ফিরে আসে। একদম শেষ সময়ে চোখ তুলে তাকিয়ে দেখে নেয় অর্ককে। যেন মুখটা গেঁথে নেয় হৃদয়ে।

আনমনে হাঁটতে থাকে ঊর্মি আর ম্যাসেজ লিখতে থাকে। ম্যাসেজ লিখতে লিখতেই
রাস্তা পার হতে থাকে। "Have a safe journey." কথাটা লিখে Send button প্রেস করে বাঁ-দিকে চোখ পড়তে না পড়তেই হেডলাইট এর চোখ ধাঁধানো আলোয় ওর চোখদুটো ঝলসে যায়; পরমুহূর্তেই সবকিছু অন্ধকার।

ঊর্মি
’র ম্যাসেজ পেয়ে অর্ক’র মনে হয় আরো অনেক কিছুই লিখতে চেয়েছিলো মেয়েটা। অর্ক ম্যাসেজ লেখে ঊর্মিকে "তুমি সন্ধ্যারও মেঘমালা, তুমি আমার সাধের সাধনা; আমি আপন মনেরও মাধুরী মিশায়ে তোমারে করেছি রচনা"। ম্যাসেজটা লিখে ও নিজেই একটু লজ্জা পায়। এভাবে ঊর্মিকে ও কখনো বলেনা। আজ কেন বলতে ইচ্ছে করছে? আর কিছু না ভেবে ম্যাসেজটা পাঠিয়ে দেয়। অনেক্ষণ কোন রিপ্লাই না পেয়ে অর্ক ভাবে হয়তো বাসায় পৌঁছে গেছে। ফ্রেশ হয়ে তারপর রিপ্লাই করবে। অপেক্ষা করতে থাকে অর্ক। পরপর আরো কয়েকটা এসএমএস করে, যা ওর স্বভাব-বিরুদ্ধ। একটার রিপ্লাই না পেলে অর্ক কখনোই সেকেন্ড এসএমএস করবেনা। কিন্তু আজ কেমন করছে মনটা। অর্ক বোঝেনা ওর ভেতরের অস্থিরতার কারণ। বিষণ্ন লাগতে শুরু করে। ইচ্ছে করে ঢাকা ফিরে যেতে.....ইচ্ছে করে ঊর্মি’র কাছে যেতে। বাস শহর ছেড়েছে। আজ আকাশে অজস্র তারা। হয়তো প্রতিদিনই থাকে। শহুরে আলোর ভিড়ে এই স্নিগ্ধ আলো নজরে আসেনা। "তুমি সন্ধ্যারও মেঘমালা, তুমি আমার সাধের সাধনা; আমি আপন মনেরও মাধুরী মিশায়ে তোমারে করেছি রচনা; তুমি আমারি তুমি আমারি...মম শূন্য গগন বিহারী"........শ্রীকান্তের কণ্ঠ বাজতে থাকে অর্ক’র হেডফোনে।

দুই পৃথিবি মুভি ডাউনলোড

অভিনয়ঃ       দেব, জিত, কোয়েল
পরিচালকঃ   রাজ চক্রবতি
সংগীতঃ        জিত গাঙ্গুলি

কাহিনি সংক্ষেপঃ
ধনির ছেলে রাহুল । সে হিসাবে সেও ধনি। রাহুলের পৃথিবি আলাদা। আর নন্দিনি তার পৃথিবিও আলাদা।
দুজন দুরকমের ভাবনা। পুরোনো পরিচয়ের জের ধরে আবার দেখা হয় দুজনার। তারপর বাজি ধরে নন্দিনির সাথে ভালবাসায় জরায় রাহুল। তারপর......।।
ওদিকে একচোর সিবু। বাইক চুরি করে যার জীবন চলে। সে আছে তার ধান্দায়। রাহুলের বাইকের দিকে তার নজর পরে। আর বাইক চুরি করতে গিয়ে হয়ে যায় বন্ধুত্ত।
কিন্তু রাহুল বাইরে বাইরে ঘুরছে কেন...।?
 password ..   fdx
ডাউনলোড লিঙ্ক
ডাউনলোড লিঙ্ক ২
ডাউনলোড লিঙ্ক ৩

অঘটন নয়, ইতিহাসের নাম বাংলাদেশ


যারা বাংলাদেশ কে ভালবাসেনা তাদের ভাস্যটা একবার শুনুন।
৭১ সেতো একটা অঘটন। কোনোভাবে পার পেয়ে গিয়েছিলে। যুদ্ধের কোনো নিয়মী তোমরা মানোনি।
আম্বুশ করেছো তোমরা। ধর্মকে অবহেলা করেছো। তোমাদের যুদ্ধ ছিল  অসামাজিক।
 শুনেছেন। বলেন কেমন লাগে?
আরে গাধা নিয়ম প্রথম কারা ভেঙ্গে ছিল?
ক্রিকেট জিতলাম আমরা, ওরা বলে এটাও নাকি অঘটন।
বললাম আমারা বাঘের বাচ্চা, আমরা সব পারি।
বলে “ ও তাই নাকি।তোমরা বাঘের বাচ্চা। আসলে ঘটনাটা কি,
বাঘ তোমাদের মায়ের কাছে এসেছিল। নাকি তোমাদের মা বাঘের কাছে গিয়েছিল”
বল তোরা। যা ইচ্ছা হয় বল। আমারা বাঘ, আমাদের কিছু আসেনা কিছু যায়ওনা।
যে যাই বলুক আমরা থামবনা।
কবিতাঃ
শেরে বাংলার বাঘ আমারা
বুকে আছে প্রত্যয়
এগিয়ে যাব বাঘের মতো
আমারা করবোই জয়।
সম্ভাবনার আছে দুয়ার খোলা
মেলোনা ডানা তুমি দেখাও দোলা।
বাতাস আছে তোমার সাথে
সিন্ধভাবে যাবে ছুয়ে।
ঘাম যেন তোর আঝোর প্লাবন
আবুঝ বাংগালির অশান্ত মন।
এখন সময় গর্জে ওঠার
নিজিকে এবার চিনিয়ে দেবার।
সপ্ন গড়ো অসম্ভব আশায়
আমরা আছি অপেক্ষায়

দীপু নাম্বার টুঃ বাংলা মুভি

ছবি: দীপু নাম্বার টু
কাহিনিঃ মুঃজাফর ইকবাল
পরিচালক: মোরশেদুল ইসলাম
ধরণ: শিশুতোষ অ্যাডভেঞ্চার
প্রকাশ: ১৯৯৬
প্রযোজনা: ইমপ্রেস টেলিফিল্ম

হলিউড আভাটার VS বলিউড আভাটার

হলিউড আভাটার নিয়ে বিশ্বে অনেক মাতামাতি হয়েছে। আমদের অনেকেরই জানা নেই বলিউডে একটা আভাতার আছে। দুটোর মাঝে আছে অদ্ভুদ কিছু মিল। আসুন দেখি।
পোষ্টার এক

দুটোতেই নায়ক প্যারালাইসড থাকে

কটা সময়ে নায়িকার অনুভুতি একরকম

সর্বশেষটা হলো





 ভালো লাগলে মন্তব্য করতে ভুলবেন না